অনেক দিন ধরেই ভাবছিলাম লিভিং উইথ ফরেস্টে -এর জন্য একটা পুর্নাঙ্গ ওয়েবসাইট বানাবো, যেখানে সবাই মিলে ইচ্ছেমতন পাহাড়, পর্বত, ঝিরি, ঝর্ণা আর প্রকৃতির কথা বলবো। যেখানে থাকবে বুনো পথের যেথায় খুশী ছুটে যাওয়ার পথ নির্দেশনা, থাকবে রঙ্গীন রঙ্গীন সব ছবি আর তার পেছনের গল্প। বনের কথা থাকবে, মনের কথা থাকবে, সরল কিংবা জটিল সব প্রশ্নের উত্তর থাকবে, ভাবনার আকাশের যত রঙ নিয়ে রঙ লুকোচুরির গল্প থাকবে।
ভাবনাগুলো ভীষণরকম ভবঘুরে হলেও, ইচ্ছেপুরণের পথটা সবসময়ই বুনো পথে চলার মতই কঠিনের নিয়ম মেনে চলে। আর তাই বেপরোয়া ভবঘুরে ভাবনাগুলোকে বাস্তবতার সুতোয় বাঁধতে বেশ কিছুটা সময় লেগে গেল। সে যাই হোক, অবশেষে ভাবনার আকাশে রঙ্গীন ফানুসটার উড়ে চলা হল শুরু। এখন থেকে লিভিং উইথ ফরেস্ট একটা ফেসবুক পেইজই শুধু নয়, পুর্নাঙ্গ একটা ওয়েব পোর্টাল হিসেবেই আপনাদের/ তোমাদের/ তোদের মাঝে থাকবে।
সবসময়কার মতই সবার কাছে ভালোবাসা আর সহযোগিতার আশা তো থাকলোই, একই সাথে প্রকৃতির সাথে হারিয়ে যাওয়া কিংবা হারাতে চাওয়ার গল্পগুলো নির্দ্বিধায় লিভিং উইথ ফরেস্টের পাতায় পাঠিয়ে দেয়ার অনুরোধ থাকলো।
এই রকম একটা নীল পাহাড়ের কোলে, সবুজের গালিচায় ছোট্ট একটা জুম ঘরে কেটে যেত জীবনটা। আধুনিক সভ্যতার যত নিয়ম কানুনের অভিশাপ থেকে দূরে সরে গিয়ে একেবারে নিজের মত করে বেঁচে থাকার লড়াই চলুক পাহাড়ের কোলে। নিজের খাবার নিজে বানিয়ে, জাগতিক সব চাহিদাকে তুচ্ছ করে বাঁচতে ইচ্ছা করে সারাটা দিন। সন্ধ্যায় লক্ষ কোটি তারার নিচে শুয়ে গিটারে টুং টাং বা খুব মৃদু সুরে কোন রবীন্দ্র সঙ্গীত… জীবন হোক বন, পাহাড়, গাছ গাছালি আর পাখির ডাকে ভরপুর। নাগরিক সভ্যতায় হয়রান হয়ে বেঁচে থাকা আমার কাছে লিভিং উইথ ফরেস্টের ওয়েবসাইটটুকুই যেন আমার সেই জুমঘর যেখানে আমি কাটাতে চাই প্রতিটা মুহূর্ত প্রকৃতিকে আলিঙ্গন করে, যেখানে শুধুই মৃদু মন্দ বাতাস বয়, মেঘেরা খেলা করে ঘরের আঙিনায়, যেখানে সবুজের ছায়ায় আমার স্বপ্নের বসবাস।
সবার দাওয়াত রইল আমাদের জুমঘরে। একে আরও কিভাবে সমৃদ্ধ করা যায় সেই ব্যাপারে পরামর্শ প্রয়োজন। সবার সহযোগিতায় জুম ঘরটাকে গড়ে তুলতে চাই সবুজের ছায়ায় স্বপ্নের রাজ্য করে।
দীর্ঘ দেড় বছর ধরে কাজ করছিলাম এই ওয়েবসাইটটা নিয়ে। কিছুতেই সবার সাথে শেয়ার করার মত তৃপ্ত হতে পারছিলাম না। পরে মন হল নাহ সবাইকে সাথে নিয়েই গড়ে তুলি Living with Forest কে।
Follow us on
Subscribe and stay up to date.
বন, প্রকৃতির এবং পরিবেশের স্বার্থে বেড়াতে গিয়ে অহেতুক চিৎকার চেঁচামেচি এবং যেখানে সেখানে ময়লা-আবর্জনা ফেলা থেকে বিরত থাকুন। অপচনশীল যেকোন ধরনের আবর্জনা যেমন পলিব্যাগ, বিভিন্ন রকম প্লাস্টিক প্যাকেট, যে কোন প্লাস্টিক এবং ধাতব দ্রব্য ইত্যাদি নিজেদের সাথে নিয়ে এসে উপযুক্তভাবে ধ্বংস করুন। এই পৃথিবীটা আমাদের অতএব, এ পৃথিবীটা সুস্থ রাখার দায়িত্বও আমাদের।
বন, প্রকৃতির এবং পরিবেশের স্বার্থে বেড়াতে গিয়ে অহেতুক চিৎকার চেঁচামেচি এবং যেখানে সেখানে ময়লা-আবর্জনা ফেলা থেকে বিরত থাকুন। অপচনশীল যেকোন ধরনের আবর্জনা যেমন পলিব্যাগ, বিভিন্ন রকম প্লাস্টিক প্যাকেট, যে কোন প্লাস্টিক এবং ধাতব দ্রব্য ইত্যাদি নিজেদের সাথে নিয়ে এসে উপযুক্তভাবে ধ্বংস করুন। এই পৃথিবীটা আমাদের অতএব, এ পৃথিবীটা সুস্থ রাখার দায়িত্বও আমাদের।
বন, প্রকৃতির এবং পরিবেশের স্বার্থে বেড়াতে গিয়ে অহেতুক চিৎকার চেঁচামেচি এবং যেখানে সেখানে ময়লা-আবর্জনা ফেলা থেকে বিরত থাকুন। অপচনশীল যেকোন ধরনের আবর্জনা যেমন পলিব্যাগ, বিভিন্ন রকম প্লাস্টিক প্যাকেট, যে কোন প্লাস্টিক এবং ধাতব দ্রব্য ইত্যাদি নিজেদের সাথে নিয়ে এসে উপযুক্তভাবে ধ্বংস করুন। এই পৃথিবীটা আমাদের অতএব, এ পৃথিবীটা সুস্থ রাখার দায়িত্বও আমাদের।