বিশ্ব পরিবেশ দিবস আজ। ১৯৭২ সালের এই দিনে জাতিসংঘের মানবিক পরিবেশ সম্মেলন শুরু হয়। ৫ই জুন থেকে ১৬ই জুন পর্যন্ত সংঘটিত এই মানবিক পরিবেশ বিষয়ক আন্তর্জাতিক সম্মেলনের গৃহিত সিদ্ধান্ত অনুযায়ী, জনসচেতনতা আর রাজনৈতিক বিভিন্ন উদ্যোগের মাধ্যমে পরিবেশ সচেতনতার লক্ষ্যে প্রতি বছর ৫ই জুন সারা পৃথিবীর ১০০টিরও বেশী দেশে এই দিবসটি পালিত হয়।
উইকিপিডিয়ায় দেয়া তথ্যানুযায়ী, ১৯৬৮ সালে সুইডেন সরকার জাতিসংঘের অর্থনীতি ও সামাজিক পরিষদের কাছে পাঠানো এক চিঠিতে প্রকৃতি ও পরিবেশ দূষণ সম্পর্কে গভীর উদ্বেগ প্রকাশ করে। উক্ত বছর থেকেই জাতিসংঘ তাদের সাধারণ অধিবেশনের সাথে পরিবেশ রক্ষার বিষয়টি অন্তর্ভুক্ত করে নেয়। পরবর্তিতে সদস্যরাষ্ট্রগুলোর সম্মতিক্রমে পরিবেশ রক্ষার বিষয়ে বিস্তারিত আলোচনা এবং সমাধানের উপায় খুঁজে বের করার লক্ষ্যে ১৯৭২ সালের ৫ই জুন থেকে ১৬ই জুন পর্যন্ত সুইডেনের রাজধানী স্টকহোমে ইতিহাসের প্রথম পরিবেশ বিষয়ক আন্তর্জাতিক সম্মেলন তথা জাতিসংঘের মানবিক পরিবেশ সম্মেলন অনুষ্ঠিত হয়। অতঃপর ১৯৭৩ সালে জাতিসংঘ সম্মেলনের প্রথম দিন অর্থাৎ ৫ই জুনকে ‘বিশ্ব পরিবেশ দিবস’ হিসেবে ঘোষণা করা হয় এবং ১৯৭৪ সাল থেকে প্রতিবছর এই দিনটি পৃথিবীব্যাপি বিশ্ব পরিবেশ দিবস হিসেবে পালিত হয়ে আসছে।
প্রতি বছর এই দিবসটি আলাদা আলাদা শহরে, ভিন্ন ভিন্ন আলোচ্য কিংবা প্রতিপাদ্য বিষয় নিয়ে পালিত হয়। তারই ধারাবাহিকতায় ২০১৮ সালের প্রতিপাদ্য বিষয় হচ্ছে, ‘প্লাস্টিক-দূষণ বন্ধের আহ্বান’ এবং ‘বিট প্লাস্টিক পলিউশন’।
আসুন ২০১৮ সালের এই বিশ্ব পরিবেশ দিবস -এর স্লোগানকে সামনে রেখে আমরা সবাই পলিথিন কিংবা প্লাস্টিক উপযুক্ত উপায়ে ধ্বংস, বর্জন অথবা পুনর্ব্যবহারের প্রতি অঙ্গীকারবদ্ধ হই। মনে রাখবেন “আমাদের একটাই পৃথিবী আর এটাকে বাঁচিয়ে রাখার দায়িত্বও আমাদের”।
Follow us on
Subscribe and stay up to date.
বন, প্রকৃতির এবং পরিবেশের স্বার্থে বেড়াতে গিয়ে অহেতুক চিৎকার চেঁচামেচি এবং যেখানে সেখানে ময়লা-আবর্জনা ফেলা থেকে বিরত থাকুন। অপচনশীল যেকোন ধরনের আবর্জনা যেমন পলিব্যাগ, বিভিন্ন রকম প্লাস্টিক প্যাকেট, যে কোন প্লাস্টিক এবং ধাতব দ্রব্য ইত্যাদি নিজেদের সাথে নিয়ে এসে উপযুক্তভাবে ধ্বংস করুন। এই পৃথিবীটা আমাদের অতএব, এ পৃথিবীটা সুস্থ রাখার দায়িত্বও আমাদের।
বন, প্রকৃতির এবং পরিবেশের স্বার্থে বেড়াতে গিয়ে অহেতুক চিৎকার চেঁচামেচি এবং যেখানে সেখানে ময়লা-আবর্জনা ফেলা থেকে বিরত থাকুন। অপচনশীল যেকোন ধরনের আবর্জনা যেমন পলিব্যাগ, বিভিন্ন রকম প্লাস্টিক প্যাকেট, যে কোন প্লাস্টিক এবং ধাতব দ্রব্য ইত্যাদি নিজেদের সাথে নিয়ে এসে উপযুক্তভাবে ধ্বংস করুন। এই পৃথিবীটা আমাদের অতএব, এ পৃথিবীটা সুস্থ রাখার দায়িত্বও আমাদের।
বন, প্রকৃতির এবং পরিবেশের স্বার্থে বেড়াতে গিয়ে অহেতুক চিৎকার চেঁচামেচি এবং যেখানে সেখানে ময়লা-আবর্জনা ফেলা থেকে বিরত থাকুন। অপচনশীল যেকোন ধরনের আবর্জনা যেমন পলিব্যাগ, বিভিন্ন রকম প্লাস্টিক প্যাকেট, যে কোন প্লাস্টিক এবং ধাতব দ্রব্য ইত্যাদি নিজেদের সাথে নিয়ে এসে উপযুক্তভাবে ধ্বংস করুন। এই পৃথিবীটা আমাদের অতএব, এ পৃথিবীটা সুস্থ রাখার দায়িত্বও আমাদের।