আকাশে সুপারমুন একটি বিরল প্রাকৃতিক ঘটনা। এ সময় পূর্ণিমায় স্বাভাবিক দূরত্বের চাইতে চাঁদ পৃথিবীর অনেক কাছে চলে আসে এবং চাঁদকে অন্য সময়ের চেয়ে অনেক বড় ও অনেক উজ্জ্বল দেখায়। এই শতাব্দীর নিকটতম দূরত্বে চাঁদ এসেছিল ১৪ নভেম্বর ২০১৬ তে। এসময় চাঁদকে স্বাভাবিকের চেয়ে ১৪ শতাংশ বড় দেখায়, সেই সাথে চাঁদের উজ্জ্বলতা বাড়ে ৩০ শতাংশ। ৩ ডিসেম্বর ২০১৭ রবিবার, আবারো বাংলাদেশের আকাশে দেখা গেল সুপারমুন।
বিজ্ঞানীরা বলছেন, সুপারমুনের সময় কয়েকদিন চাঁদকে তার স্বাভাবিকের তুলনায় অনেক বড় দেখাবে। এই সময় পৃথিবীর সবচেয়ে কাছে চলে আসবে চাঁদ আর অবতারণা করবে এক দারুণ মহাজাগতিক এই সৌন্দর্যের। পৃথিবী থেকে চাঁদের গড় দূরত্ব থাকবে ৩ লাখ ৮৪ হাজার ৪০৪ কিলোমিটার।
আকাশে সুপারমুন দেখলে বাড়ির কাছের নদী, বিল বা হাওরে ভেসে বেড়ান নৌকা ভাড়া করে। মাঝ নদীতে তীব্র চাঁদের আলোর সাথে মাঝি ভাইয়ের গান আপনাকে এক ভিন্ন জগতে নিয়ে যাবে নিশ্চিত। বন্ধু বান্ধব নিয়ে ঢাকার সদরঘাট থেকে উঠে পড়তে পারেন চাঁদপুর, বরিশাল বা হাতিয়াগামী যে কোন লঞ্চে। বিশাল মেঘনার বুকে লঞ্চের খোলা ডেকে বা ছাদে শুয়ে উপভোগ করতে পারেন সুপারমুন। যেতে পারেন কোন নিঝুম অরণ্যে। গাছের ফাঁক গলে চুইয়ে পড়া জোছনায় ভিজতে পারেন। চলে যান বান্দরবানের কোন একটা জুম ঘরে। শুনশান নিরবতায় উপভোগ করুন তীব্র চাঁদের আলো। হয়তো এই রকম মুহূর্ত জীবনে খুব কমই পাবেন। চলে যান কক্সবাজারে পৃথিবীর দীর্ঘতম সমুদ্র সৈকতে। বালুকাবেলায় বসে কার্তিকের এই চাঁদ দেখতে দেখতে একটা সময় মনে হবে চাঁদ বুঝি নেমে এসেছে হাতের মুঠোয়। সেন্ট মার্টিন দ্বীপের নির্জন সৈকতে স্বচ্ছ নীল পানিতে তীব্র চাঁদের আলো আপনাকে ভ্রমণ করিয়ে আনবে ভিন্ন এক জগত থেকে। আর কিছু না হোক নিজেদের ছাদে পরিবার, আত্মীয় আর বন্ধুদের নিয়ে গানে – গল্পে মেতে উপভোগ করুন ‘সুপারমুন’।
Follow us on
Subscribe and stay up to date.

বন, প্রকৃতির এবং পরিবেশের স্বার্থে বেড়াতে গিয়ে অহেতুক চিৎকার চেঁচামেচি এবং যেখানে সেখানে ময়লা-আবর্জনা ফেলা থেকে বিরত থাকুন। অপচনশীল যেকোন ধরনের আবর্জনা যেমন পলিব্যাগ, বিভিন্ন রকম প্লাস্টিক প্যাকেট, যে কোন প্লাস্টিক এবং ধাতব দ্রব্য ইত্যাদি নিজেদের সাথে নিয়ে এসে উপযুক্তভাবে ধ্বংস করুন। এই পৃথিবীটা আমাদের অতএব, এ পৃথিবীটা সুস্থ রাখার দায়িত্বও আমাদের।

বন, প্রকৃতির এবং পরিবেশের স্বার্থে বেড়াতে গিয়ে অহেতুক চিৎকার চেঁচামেচি এবং যেখানে সেখানে ময়লা-আবর্জনা ফেলা থেকে বিরত থাকুন। অপচনশীল যেকোন ধরনের আবর্জনা যেমন পলিব্যাগ, বিভিন্ন রকম প্লাস্টিক প্যাকেট, যে কোন প্লাস্টিক এবং ধাতব দ্রব্য ইত্যাদি নিজেদের সাথে নিয়ে এসে উপযুক্তভাবে ধ্বংস করুন। এই পৃথিবীটা আমাদের অতএব, এ পৃথিবীটা সুস্থ রাখার দায়িত্বও আমাদের।

বন, প্রকৃতির এবং পরিবেশের স্বার্থে বেড়াতে গিয়ে অহেতুক চিৎকার চেঁচামেচি এবং যেখানে সেখানে ময়লা-আবর্জনা ফেলা থেকে বিরত থাকুন। অপচনশীল যেকোন ধরনের আবর্জনা যেমন পলিব্যাগ, বিভিন্ন রকম প্লাস্টিক প্যাকেট, যে কোন প্লাস্টিক এবং ধাতব দ্রব্য ইত্যাদি নিজেদের সাথে নিয়ে এসে উপযুক্তভাবে ধ্বংস করুন। এই পৃথিবীটা আমাদের অতএব, এ পৃথিবীটা সুস্থ রাখার দায়িত্বও আমাদের।
