“স্বপ্ন সেটা নয়, যেটা তুমি ঘুমিয়ে দেখো। স্বপ্ন সেটাই, যেটা তোমাকে ঘুমাতে দেয় না” হ্যাঁ, তেমনি একটা স্বপ্ন ” সী টু সামিট হিমালয়ান সাইকেল এক্সপেডিশন ” দেখছি আমি কাজী শরীফ, গাজীপুরের কাপাসিয়া থেকে। সাইকেল আমার ভালোবাসা। সাইকেলে চড়ে বিভিন্ন জায়গায় ঘুরতে ভালোবাসি। সাইকেলে ঘুরেছি বাংলাদেশের বিভিন্ন জেলা। সেই সাথে আরো ঘুরেছি ভারতের কোলকাতা, দিঘা, শিলিগুড়ি, দার্জিলিং সহ বিভিন্ন দর্শনীয় স্থান।
এবার নতুন স্বপ্ন আমাকে ঘুমাতে দিচ্ছে না। ” সী টু সামিট হিমালয়ান সাইকেল এক্সপেডিশন “ এর স্বপ্ন। এটি এক বিস্ময়কর ভ্রমণের আয়োজন। ভ্রমণটা হলে সাইকেলে সমুদ্র থেকে পাহাড় পর্যন্ত। শুরু হবে পৃথিবীর সর্ববৃহৎ মেরিনড্রাইভ (উচ্চতা ০ ফিট) থেকে, আর শেষ হবে পৃথিবীর সর্বোচ্চ মটরেবল রোডে (উচ্চতা ১৮,৩৮০ ফিট) অর্থাৎএ যাত্রা হবে বাংলাদেশের টেকনাফের শাহ পরীর দ্বীপ থেকে ভারতের জম্মু কাশ্মীরে অবস্থিত খারদুংলা পাস পর্যন্ত।
” সী টু সামিট হিমালয়ান সাইকেল এক্সপেডিশন ” এই যাত্রা প্রায় ৪০০০ কিলোমিটারের পথ, আর সময় লাগবে ৬০ দিনের মতন। এই সময়ে এই রাস্তা পড়বে একেক সময় একেক বৈচিত্র্যময় এলাকা। কখনো মরুভূমি প্রান্তর পেরিয়ে যেতে হবে বরফের রাস্তায়, কখনো থাকবে অনেক ভয়াল গহীণ বন, ভিন্ন পরিবেশের ভিন্ন সভ্যতার মানুষ এবং পরিবেশ।
এই ট্রিপে আমি কাজী শরীফ সহ সিলেটের রাজিব দে, জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ের তোজাম্মেল হোসেন আর ঢাকা থেকে আছেন আল করিম। গাজীপুর সাইকেল রাইডার্স, সাইকেল ট্রাভেলার বিডি, মৌলভীবাজার সাইক্লিং কমিউনিটি, হেমন্ত রাইডার্স, কাপাসিয়া সাইক্লিস্ট এবং জাহাঙ্গীরনগর সাইক্লিং ক্লাব আয়োজন করেছে এই ট্রিপটি। সাপোর্ট হিসেবে থাকছে – থাউজেন্ড মাইলস ক্লাব বাংলাদেশ ও বাংলাদেশ পর্যটন কর্পোরেশন।
সকলের দোয়া ও আশির্বাদ চাচ্ছি, যেন আমরা সুন্দর ও সুস্থ্যভাবে এই ট্রিপটি সফল করতে পারি এবং দেশের পতাকাটাকে পৃথীবির সর্বোচ্চ মটরেবল সামিট পয়েন্টে উড়াতে পারি, দেশের নামটাকে আরো ভিন্নভাবে বিদেশের মাটিতে তুলে ধরতে পারি এবং নিজেদের স্বপ্নটাকে যেন পূরন করতে পারি।
লেখকঃ কাজী শরীফ
Follow us on
Subscribe and stay up to date.
বন, প্রকৃতির এবং পরিবেশের স্বার্থে বেড়াতে গিয়ে অহেতুক চিৎকার চেঁচামেচি এবং যেখানে সেখানে ময়লা-আবর্জনা ফেলা থেকে বিরত থাকুন। অপচনশীল যেকোন ধরনের আবর্জনা যেমন পলিব্যাগ, বিভিন্ন রকম প্লাস্টিক প্যাকেট, যে কোন প্লাস্টিক এবং ধাতব দ্রব্য ইত্যাদি নিজেদের সাথে নিয়ে এসে উপযুক্তভাবে ধ্বংস করুন। এই পৃথিবীটা আমাদের অতএব, এ পৃথিবীটা সুস্থ রাখার দায়িত্বও আমাদের।
বন, প্রকৃতির এবং পরিবেশের স্বার্থে বেড়াতে গিয়ে অহেতুক চিৎকার চেঁচামেচি এবং যেখানে সেখানে ময়লা-আবর্জনা ফেলা থেকে বিরত থাকুন। অপচনশীল যেকোন ধরনের আবর্জনা যেমন পলিব্যাগ, বিভিন্ন রকম প্লাস্টিক প্যাকেট, যে কোন প্লাস্টিক এবং ধাতব দ্রব্য ইত্যাদি নিজেদের সাথে নিয়ে এসে উপযুক্তভাবে ধ্বংস করুন। এই পৃথিবীটা আমাদের অতএব, এ পৃথিবীটা সুস্থ রাখার দায়িত্বও আমাদের।
বন, প্রকৃতির এবং পরিবেশের স্বার্থে বেড়াতে গিয়ে অহেতুক চিৎকার চেঁচামেচি এবং যেখানে সেখানে ময়লা-আবর্জনা ফেলা থেকে বিরত থাকুন। অপচনশীল যেকোন ধরনের আবর্জনা যেমন পলিব্যাগ, বিভিন্ন রকম প্লাস্টিক প্যাকেট, যে কোন প্লাস্টিক এবং ধাতব দ্রব্য ইত্যাদি নিজেদের সাথে নিয়ে এসে উপযুক্তভাবে ধ্বংস করুন। এই পৃথিবীটা আমাদের অতএব, এ পৃথিবীটা সুস্থ রাখার দায়িত্বও আমাদের।
অনেক অনেক শুভকামনা ভাই। অনেক এডভেঞ্চারাস জার্নি হবে। ব্যাপারটাই অন্যরকম লাগছে…
শুভকামনার জন্য ধন্যবাদ… :)