কোকচুরাঙ ছুঁয়ে থানসিং চলতে চলতে আমি থেমে গেছি। মনের এই এক মুশকিল, কিছুতেই সে বাঁধ মানেনা, বাঁধন তো নয়ই। ওলটপালোট করা একেকটি ঘটনাও মন থেকে হারিয়ে যায়। আবার তুচ্ছ, অতি তুচ্ছ কোনো দৃশ্যকল্প কিছুতেই মন থেকে মুছে ফেলা যায়না।  ভোর রাতে বেরিয়ে জোঙ্গরি টপ থেকে নামলাম যখন, তখন তো জোঙ্গরি বরফ আর রোদ্দুরে সেজেগুজে সুন্দরী। ২০০৩ এ যখন ফিরে এসেছিলাম সূর্যোদয় দেখে, তখন কি সাংঘাতিক মনের অবস্থা হয়েছিল। একটা অদ্ভুত আতঙ্ক, কেন হয়েছিল আজ আর মনে নেই। সবাই কি সব ভয় দেখিয়েছিল যে এরপর রাস্তা আরো চড়াই। তার মধ্যে আগের রাতে বেশ শ্বাসকষ্ট হয়েছিল, খাওয়া দাওয়াও ঠিকঠাক হয়নি, সব মিলিয়ে আমরা নেমে এসেছিলাম জোঙ্গরি থেকে।

জোঙরি, নিচে আঁচড় কাটা রাস্তা

২০০৮ এ সেই আফসোস মিটিয়েছিলাম সুদে আসলে। এখন এই ২০১৪ র এপ্রিলে সকাল বেলা ঝকঝকে রোদ্দুরে চারপাশের বরফে ঠিকরে পড়া আলো দেখতে দেখতে ভাবতে গিয়ে দেখছি ২০০৩ এ তারপর কোন রাস্তা দিয়ে ফিরেছিলাম তা আর মনে নেই। মনের মধ্যে শুধু ২০০৮ এর স্মৃতিই বিরাজ করছে। এখন থেকে শুধু ২০০৮ এর সান্নিধ্যে থেকে পথ চলা। সেই সেবার যেবার বিবাহবার্ষিকীর খাওয়া সেরে ভোরে উঠে জোঙ্গরি টপে গেছিলাম, ফিরে এসে নতুন উত্তেজনায় নতুন রাস্তায় যাব বলে টগবগ করে ফুটছি। সেই ২০০৮ এর এপ্রিলে আমার স্পষ্ট মনে আছে জোঙ্গরি ছেড়ে বেরিয়ে একটু ওপরে উঠেই হতবাক! শুধু বরফ আর বরফ। কেউ তো বলেনি এখানে এতো বরফ থাকবে? হঠাৎ সেই বরফ ছোঁয়া পেয়ে মনের আনন্দে ডগমগ হয়ে হাঁটতে শুরু করেছিলাম।

রঙের রাজ্যে- জোঙরি থেকে কোকচুরাঙ

সেই প্রথম এতো বরফের মধ্যে দিয়ে হাঁটা। এইসব ভাবছি, আরও ভাবছি যে কাল সারাদিন যা বরফ পড়েছে, আজ তো ওই রাস্তায় আরো বরফ থাকবে। শুরু হলো হাঁটা। জোঙ্গরিতে যেখানে ছিলাম সেই উঁচু জায়গাটা থেকে নেমে এলাম জোঙ্গরির মূল ক্যাম্পিং সাইটে, যেখানে পুরোনো ট্রেকার্স হাট। জোঙ্গরির সামনের ছোট্ট খোলাটা বেশির ভাগটাই বরফ, তার মধ্যে দিয়ে চুঁইয়ে চুঁইয়ে জল বয়ে চলেছে। গতকালের সেই তুষারপাতের জেরে সব টাটকা বরফ, এখনো কোনো মলিনতা ছুঁতে পারেনি। জোঙ্গরি থেকে আজ যাবো কোকচুরাঙ ছুঁয়ে থানসিং। মোটামুটি দূরত্ব ৬-৭ কিমি, জোঙ্গরির উচ্চতা ১৩০২৪ ফুট, কোকচুরাঙ ১২১৫২ ফুট আর থানসিং ১২৯৪৬ ফুট। বোঝাই যাচ্ছে আজ খুব চড়াই নেই। বেশ সুন্দর এক ট্রেইল আজকের হাঁটার বৈশিষ্ট্য। কিন্তু বিপদ আছে, সেটা ক্রমশঃ প্রকাশ্য।

ওইই পান্ডিম, নিচে অতি ক্ষুদ্র মানুষ

ঝরঝরে সকালে চকচকে রোদ্দুরে হাঁটতে শুরু করলাম। ওই ক্যাম্প সাইট থেকে প্রথমে একটু ওপরে উঠতে হয়। শুরু হলো ওঠা। খানিকটা উঠতেই চোখের সামনে বিস্তৃত জোঙ্গরি মিডোস। সাদা সাদা আর সাদা, দুধসাদা প্রান্তর সামনে হাতছানি দিচ্ছে। সানগ্লাসটা ঠিকঠাক চোখে এঁটে নিলাম। অক্টোবরে যাঁরা আসেন, তাঁরা সাধারণত এই দৃশ্যসুখ থেকে বঞ্চিত হন। কি সুন্দর এক কোলাজ চোখের সামনে। সাদার বিভিন্ন শেড, তার সাথে সাথে উঁকি দিচ্ছে খয়েরি, ধূসর হলুদ, তীব্র হলুদ আর ফ্যাকাসে সবুজ, যেন অসীম কোনো প্রান্তরে হেঁটে চলেছি। ২০০৮ এ প্রথম যখন এরকম দুধসাদা প্রান্তর দেখি তখন কেমন যেন ভেবলে গেছিলাম, মনে হয়েছিল আর তো না গেলেও হয়, থাকিনা এখানে বসে, চলে যাক দিন, আসুক রাত, দেখব কেমন পাল্টায় এই প্রান্তর। সত্যি সত্যি অনেকক্ষণ বসেছিলাম ওইখানে, শেষে সেই আশীষদা, যার কথা আগেও বহুবার বলেছি, এগিয়ে গিয়েও আমায় না পেয়ে ফিরে এসে জোর করে আমায় তুলে নিয়ে গেছিল, না হলে আমি কি করতাম আমি সত্যিই জানিনা।

জোঙরি থেকে কোকচুরাঙ

লোকের কাছে শুনেছি বরফে নাকি এরকম হয়, কিন্তু সে তো অনেক হাই আল্টিটিউডে, এতো নিচেও হয় এরকম? কি জানি? তবে আমার হয়েছিল। ২০১৪র এই এপ্রিলের ঝকঝকে রোদ্দুরে এই রাস্তায় আবার মনে পড়লো আমার সেই স্মৃতি, আবার আশীষদা আমায় কাঁদিয়ে দিলো। হাঁটতে হাঁটতে তখন চলে এসেছি সেই বিখ্যাত চারটে চোর্তেনের কাছে, আগেরবার ঠিক এই জায়গাতেই আমি বসে পড়েছিলাম। জিরোলাম কিছুক্ষণ সেখানে। পেছনে ফেলে আসা পায়ের ছাপ আর সামনের উদাত্ত উপত্যকা মন খারাপ করে দিলো আবার।

সেই চার চোর্তেন- এখানেই বিশ্রামে, জোঙরি থেকে কোকচুরাঙ

সকাল ৯টা নাগাদ বেরিয়েছি, এখন ১২ টা মতো বাজে। সবাই এগিয়ে গেছে, মনে হচ্ছে কোনো নির্জন দুপুরে একরাশ স্মৃতি নিয়ে আমি হেঁটে চলেছি এই নিঃসীম শূণ্যে, অসীম নীরবতায়। হাঁটতে হাঁটতে বেশ উঁচু এক জায়গায় চলে এসেছি। রাস্তাটা নিচে নেমে গেছে, তার খুব অস্পষ্ট চিহ্ন দেখা যাচ্ছে বরফের মধ্যে দিয়ে। অনেক বড় এই উপত্যকা, নিচে কেমন বিন্দুর মতো দু-তিনজন হেঁটে চলেছে আর সামনে বিশাল পান্ডিম তাকিয়ে আছে আমার দিকে নির্নিমেষ। আস্তে আস্তে ক্রমশঃ নামছে এই ট্রেইল। বাঁদিকের পাহাড়ের গা বেয়ে পথ, সামনে নিচে সাদা আর পাটকিলে মিলে গড়ে তুলেছে এক জলরঙ্গে আঁকা ছবি। একটু একটু করে আকাশের মুখ গোমড়া হচ্ছে। চলেছি সামনে পান্ডিম আর চারিদিকে জুনিপার আর বরফকে সাক্ষী রেখে।

স্লিপ কাটা রাস্তা- জোঙরি থেকে কোকচুরান

এক জায়গায় একদম নিচে দেখা যাচ্ছে প্রেক চুর সাদা কালো চলন আর তার চারপাশে খয়েরি বুনো সবুজ আস্তরণ আর তার আরো দূরে চোখ তুললেই মাউন্ট পান্ডিম। ওহ, তার মানে কোকচুরাঙ প্রায় চলে এসেছি। যেখানে দাঁড়িয়ে আছি, তার ঠিক নিচেই কোকচুরাঙ, এই পাহাড় থেকে হুড়মুড় করে নামতে হবে নিচে। যখন বরফ থাকেনা তখন এ রাস্তায় নামা এক রকম, ওই রোডোডেন্ড্রনের ডাল ফেলে ফেলে সিঁড়ির মতো করা আছে। আর এখন? সাদা নোংরা বরফ গোটা ট্রেইল জুড়ে, আশপাশে রডোডেনড্রন ও বরফ মেখে দাঁড়িয়ে, তার মাঝখান দিয়ে সুঁড়ি পথ নেমে গেছে নিচে।

বেশ অন্যমনস্ক ছিলাম, নামার রাস্তার একটু আগে বসে বসে পান্ডিম আর নিচে প্রেক চুর ছবি তুললাম, বেসুরো গান গাইলাম আপনমনে তারপর এগোলাম নামবো বলে। ঠিক মুখে গিয়েই দেখি আমার জন্য বিস্ময় অপেক্ষারত। সেই নতুন ছেলেটি, যাকে নিয়ে জেরবার হয়েছিলাম জোঙ্গরি আসার পথে, তিনি আমারি পথ চেয়ে সিগারেট ফুঁকছেন! ‘কি রে? তুই তো ওদের সাথে অনেক আগে ছিলি? এখনো নামিসনি কেন?’ তার উত্তর, ‘রাস্তাটা দেখো, আমি নামব কি করে?’ তা দেখলাম রাস্তাটা। বেশ খোলতাই চেহারা হয়েছে, বরফ পড়েই ছিল, তার ওপর দিয়ে সবাই গিয়ে গিয়ে মোটামুটি বরফ-জল-কাদায় একেবারে মাখো মাখো!! স্লিপ কেটে কেটে এগোতে হবে, স্টেপ ফেলে নামা যাবেনা। আমি ওকে বললাম শুধু আমার পেছন পেছন আসতে, সাবধানে স্লিপ কাটতে, আর যেন কোনমতেই ব্যালান্স হারালে পাশের গাছপালা যেন জড়িয়ে না ধরে, ধপ করে যেন বসে পড়ে।

শুরু হলো নামা। প্রথমে যেমন হয়, বেশ সাবধানে স্লিপ কাটছি, আস্তে আস্তে অভ্যস্ত হয়ে যেতেই, বেশ এই ধাপ ওই ধাপ করতে করতে নামছি, মাঝে মাঝে দাঁড়িয়ে দেখছি ও আসছে কিনা? খানিক পরে নামার অভ্যাসে ওকে ভুলে গিয়ে সরসর করে নেমে এসেছি অনেকটা। নিচে কোকচুরাঙ এর ট্রেকার্স হাট উঁকি দিচ্ছে। হঠাৎ মনে হলো আরে, ও কোথায় গেল? কোনো আওয়াজ নেই! উফ, আবার এই বেয়ে উঠতে হবে! বেশ খানিকক্ষণ অপেক্ষা করেও কোনো সাড়া না পেয়ে অগত্যা ওই রাস্তায় আবার উঠতে শুরু করলাম, সে এক কঠিন ওঠা! যাক, বেশিদূর যেতে হলনা, কিছুদূর উঠেই দেখি, একটা গাছের গোড়ায় বেচারি বসে কাতরাচ্ছে বাঁ কাঁধ ডান হাত দিয়ে চেপে ধরে। কি হয়েছে? না, উনি নামছিলেন ঠিকই, একবার স্লিপ করে বেসামাল হয়ে বসেওছিলেন, পরের বার আবার স্লিপ করে অনেকটা হুরুর করে নেমে আসতে আসতে ব্যালান্স হারিয়ে ফেলেন এবং আমার পরামর্শ ভুলে গিয়ে বাঁ দিকের এক রডোডেনড্রন গাছ সামনে পেয়ে জড়িয়ে ধরে নিজেকে আটকাতে যান এবং পুরো পাক খেয়ে গাছের অন্য প্রান্তে গিয়ে পড়েন ও বাঁ কাঁধে মারাত্মক চোট পান। কোনোরকমে ওকে নিয়ে বাকিটা নেমে এলাম। কোকচুরাঙ হাটে লিডার আর গাইড ছিল, বাকিরা এগিয়ে গেছে। ওদের কাছে ক্রেপ আর ভোলিনি ছিল, ওই দিয়ে মোটামুটি একটা পুলটিস দেওয়া হলো।

কোকচুরাঙ এর বারান্দায় বসলাম। এ এক অদ্ভুত জায়গা। স্বর্গের বাগান কেমন জানিনা, তবে এখানে এলে আমার ওই উপমাটাই মনে পড়ে। পেছনে তো জঙ্গল ঘেরা পাহাড়ের পাঁচিল, বাঁদিকে ওই ট্রেকার্স হাট, ঠিক সামনে দিয়ে বয়ে চলেছে প্রেকচু আর হাটের সামনে এক তপোবনের মতো জায়গা। তিরতির করে বয়ে চলেছে বিভিন্ন জলের ধারা, আর সালফারের প্রাচুর্যে পাথর, জলের তলার মাটি হলুদ। প্রেকচুর চারপাশে প্রচুর পাথর- হলুদ, খয়েরি, সাদা আর তাদের ঘিরে লাল ঘাস ছেয়ে আছে চারিদিক। রঙের বন্যা বইছে যেন। মেঘ করছে ক্রমশঃ এ এক অদ্ভুত ব্যাপার। কোকচুরানে যাতায়াত নিয়ে চারবারের মধ্যে কোনোবারই রৌদ্রজ্বল পেলাম না। মেঘ আর কুয়াশা হলো এই জায়গার এক অন্যতম বৈশিষ্ট্য। তো সেই মেঘ ঝুলে আছে প্রেকচুর উল্টোদিকের ঘন রোডোডেন্ড্রনের জঙ্গলের মাথার ওপর।  এই হাট আর ওই জঙ্গলের মাঝখান দিয়ে উঁকি মারছে পান্ডিম। এতো কিছু লিখলাম, আসলে কিছুই বোঝাতে পারলাম না ছায়া মাখা, মেঘে ঢাকা এই সৌন্দর্যকে। আর চেষ্টা করাও বৃথা, তারচেয়ে অন্য এক মজার ঘটনা বলি।

সেই যে বলেছিলাম ২০০৩ এ একজন সোকার পর আর এগোননি। উনি ২০০৮ এ এসেছিলেন এ রাস্তায় আবার আমাদের সাথে। এই কোকচূড়াঙ এ এসে উনি বডি ফেলে দেন, বলেন যে উনি এই হাটে একাই থাকবেন, আর যাবেন না।  আশীষদা রীতিমত এই হাটের ভৌতিক ইতিহাস শুনিয়ে ওনাকে থানসিং নিয়ে গেছিল! যাক আবার হাঁটার ছন্দে ফিরি। ছেলেটির শুশ্রূষা করে আমরা এগোলাম থানসিংয়ের দিকে। এখান থেকে থানসিং ২ কিমি। পাথর টপকে টপকে প্রেকচুর ব্রিজ। ব্রিজ পেরুলেই আস্তে আস্তে ঘন জঙ্গলে প্রবেশ। এ এক বিস্ময়কর জঙ্গল। ঘন রোডোডেন্ড্রনের জঙ্গল, মাঝে মাঝে পাইনও আছে। সব শাখা প্রশাখায় মস আর অন্যান্য লতানে গাছে ভর্তি। সব আবার বরফে মাখামাখি। নিচে জল বইছে, আবার কোথাও বরফ শক্ত হয়ে ঢাল তৈরী হয়েছে। কোনো ঠিকঠাক ট্রেইল নেই, অনেক রাস্তা এদিক ওদিক দিয়ে এগিয়ে গেছে। আস্তে আস্তে ওপরের দিকে উঠছি। ওপর থেকে বরফ ঝুলছে, শ্যাওলা মাখামাখি গাছ। একটু দূরেই আর কিছু দেখা যাচ্ছে না কুয়াশায়। ছপছপ করে জল বরফ পেরিয়ে এগিয়ে চলেছি।

সুউচ্চ- পান্ডিম

আস্তে আস্তে জঙ্গল শেষ হয়ে এলো। রাস্তার শেষে উঁচু, পাথুরে রাস্তা টপকে টপকে এলাম মাথায়। চোখের সামনে খুলে গেল বিস্তৃত থানসিং মিডোস। ২০০৮ এ এখানে যে ট্রেকার্স হাটটা ছিল তার ছিল একেবারেই ভগ্নদশা। নিচে ম্যাট পেতে কাদার মধ্যে শুয়েছিলাম মনে আছে। এবার পৌঁছেই চমক! সেই হাট কোথায়? দারুণ হাট হয়েছে, অনেকগুলো থাকার ঘর, থাকার বেশ ভালো ব্যবস্থা। চটপট ঢুকে পড়লাম যেখানে আমার সঙ্গীরা আগেই ঢুকে পড়েছিল। সাথে সাথেই চলে এলো গরম চা আর মুড়ি চানাচুর। অনেক বকেছি, এবার একটু রেস্ট নি……

চলবে …

পূর্ববর্তী পর্বগুলো পড়ুন এখানে

গোচা লা ট্রেকঃ পিনাকেতে লাগে টঙ্কার (পর্ব ১)
গোচা লা ট্রেকঃ আজ জ্যোৎস্না রাতে সবাই গেছে বনে (পর্ব ২)
গোচা লা ট্রেকঃ নেড়া আবার বেলতলায় (পর্ব ৩)
গোচা লা ট্রেকঃ সন্ধ্যে যেখানে রাত্রির সন্ধানে (পর্ব ৪)
গোচা লা ট্রেকঃ জোঙ্গরির রাত-ভোর (পর্ব ৫)
গোচা লা ট্রেকঃ ধূসর রূপের পান্ডিম (পর্ব ৭)
গোচা লা ট্রেকঃ কাঞ্চনজঙ্ঘায় সূর্যোদয় (পর্ব ৮)
গোচা লা ট্রেকঃ ফিরে চলা ঘুম ঘুম রূপকথা ছেড়ে (শেষ পর্ব)

লিখেছেনঃ শুভময় পাল। ঘুরে বেড়াতে ভালোবাসেন। উত্তরবঙ্গের ডুয়ার্স শুভময়ের প্রিয় জায়গা। অজানা, অচেনা জঙ্গলে, পাহাড়ে ঘোরা নেশা শুভময়ের।

Follow us on

Subscribe and stay up to date.

BUY YOUR
HAMMOCK
NOW

বন, প্রকৃতির এবং পরিবেশের স্বার্থে বেড়াতে গিয়ে অহেতুক চিৎকার চেঁচামেচি এবং যেখানে সেখানে ময়লা-আবর্জনা ফেলা থেকে বিরত থাকুন। অপচনশীল যেকোন ধরনের আবর্জনা যেমন পলিব্যাগ, বিভিন্ন রকম প্লাস্টিক প্যাকেট, যে কোন প্লাস্টিক এবং ধাতব দ্রব্য ইত্যাদি নিজেদের সাথে নিয়ে এসে উপযুক্তভাবে ধ্বংস করুন। এই পৃথিবীটা আমাদের অতএব, এ পৃথিবীটা সুস্থ রাখার দায়িত্বও আমাদের।

জোঙ্গরিরগোচা লা ট্রেকঃ জোঙ্গরির রাত-ভোর (পর্ব ৫)
পান্ডিমগোচা লা ট্রেকঃ ধূসর রূপের পান্ডিম (পর্ব ৭)

About the Author: Living with Forest

Sharing does not make you less important!

জোঙ্গরিরগোচা লা ট্রেকঃ জোঙ্গরির রাত-ভোর (পর্ব ৫)
পান্ডিমগোচা লা ট্রেকঃ ধূসর রূপের পান্ডিম (পর্ব ৭)

Sharing does not make you less important!

বন, প্রকৃতির এবং পরিবেশের স্বার্থে বেড়াতে গিয়ে অহেতুক চিৎকার চেঁচামেচি এবং যেখানে সেখানে ময়লা-আবর্জনা ফেলা থেকে বিরত থাকুন। অপচনশীল যেকোন ধরনের আবর্জনা যেমন পলিব্যাগ, বিভিন্ন রকম প্লাস্টিক প্যাকেট, যে কোন প্লাস্টিক এবং ধাতব দ্রব্য ইত্যাদি নিজেদের সাথে নিয়ে এসে উপযুক্তভাবে ধ্বংস করুন। এই পৃথিবীটা আমাদের অতএব, এ পৃথিবীটা সুস্থ রাখার দায়িত্বও আমাদের।

জোঙ্গরিরগোচা লা ট্রেকঃ জোঙ্গরির রাত-ভোর (পর্ব ৫)
পান্ডিমগোচা লা ট্রেকঃ ধূসর রূপের পান্ডিম (পর্ব ৭)

Sharing does not make you less important!

বন, প্রকৃতির এবং পরিবেশের স্বার্থে বেড়াতে গিয়ে অহেতুক চিৎকার চেঁচামেচি এবং যেখানে সেখানে ময়লা-আবর্জনা ফেলা থেকে বিরত থাকুন। অপচনশীল যেকোন ধরনের আবর্জনা যেমন পলিব্যাগ, বিভিন্ন রকম প্লাস্টিক প্যাকেট, যে কোন প্লাস্টিক এবং ধাতব দ্রব্য ইত্যাদি নিজেদের সাথে নিয়ে এসে উপযুক্তভাবে ধ্বংস করুন। এই পৃথিবীটা আমাদের অতএব, এ পৃথিবীটা সুস্থ রাখার দায়িত্বও আমাদের।

|Discussion

Leave A Comment

Related Posts and Articles

If you enjoyed reading this, then please explore our other post and articles below!

Related Posts and Articles

If you enjoyed reading this, then please explore our other post and articles below!

Related Posts and Articles

If you enjoyed reading this, then please explore our other post and articles below!