হেঁটে চলেছি অন্ধকার থেকে উৎসারিত আলোর মধ্যে দিয়ে। সন্ধ্যে অনেকক্ষণ রাত্রির সন্ধানে পাহাড়ের খাঁজে, আকাশের তারায় তারায় পথ হারিয়েছে। অন্ধকারের নিজস্ব আলো পথ দেখাচ্ছে আমায়। হেড ল্যাম্পের আলো নিভে গেছে অনেকক্ষণ। দেওরালি টপ যখন পেরোলাম, তখুনি টুপ করে সন্ধ্যে নেমে এলো। আমার চেনাজানা ঢালু সবুজ, কালচে সবুজ হয়ে গেলো, সারি সারি সাদা ও রঙিন পতাকার কালো অবয়ব আর পতপত করে ওড়ার শব্দ রাত্রিকে আহবান জানালো। বরফ-লাঞ্ছিত পথ-ঘাট, গাছ-পালা, সুনসান অন্ধকার নীলচে-সাদা আলোর আভা ছড়াতে শুরু করলো আর আমি জোঙ্গরির পথে হাঁটা শুরু করলাম।

রাস্তাটা আমার মুখস্থ। এই তো, এই ঢালটা থেকে নামার পর খানিকটা বাঁদিকে হেঁটে যাবো। ওই যেতে যেতে জোঙ্গরি ট্রেকার্স হাট দেখা যাবে, মানে দেখাই যাবে, ছোঁয়া যাবেনা। তারপর ডানদিকে বেঁকে যেতে হবে তখন দেখা যাবে দুপাশে বেঁটে বেঁটে রডোডেনড্রন গাছের তলায় আর শাখায় পাতায় বরফ পড়ে আছে। তো সেই দেখতে দেখতে আরো বেশ খানিকটা গেলে প্রথম দেখা যাবে ট্রেকার্স হাটের ল্যাট্রিন। এই সেই ল্যাট্রিন, ২০০৩ এ সকালবেলা আমার কি দুর্ভোগ। তখনো পাহাড়ে এতো অভ্যস্ত হইনি। ঘেরা জায়গা পেলে আনন্দের সীমা থাকেনা। তো ভোরে উঠেই তো দৌড়েছি, পাশেই এক চৌবাচ্চা, যাতে জল আছে, সন্ধেবেলাই দেখে নিয়েছিলাম। তো সেখান থেকে জল নেবো বলে ভোরের আধো অন্ধকারে বোতল ডুবিয়েছি। ঠকাস! এটা কি হলো? ভালো করে তাকিয়ে দেখলাম পুরো জল জমে বরফ! আর ল্যাট্রিনের ভেতরে তাকিয়ে যা দেখলাম। তারপর আর কি? দৌড়ে সেই পাথরের আড়ালই ভরসা!

বয়স হচ্ছে বুঝতে পারছি, বড্ড এক কথা থেকে আরেক কথায় চলে যাই আজকাল। তো সেই মুখস্ত রাস্তা দিয়ে অন্ধকারে হেঁটে চলেছি। চারিদিকে বরফ পড়ে সাদা হয়ে আছে। ট্রেলও পিছল। আস্তে আস্তে চলেছি। সামনে বিশাল আকাশ অন্ধকার মেখে কিছু তারা নিয়ে ঝুঁকে আছে আর একটা নরম নীলাভ আলো ছড়িয়ে আছে চারপাশে। এবার আর আগের দুবারের মতো গাছের তলায় না, রোডোডেন্ড্রনগুলো সারা গায়েই বরফ মেখে আছে। অন্যরকম অনুভূতি একটা। সামনে অন্ধকার পথ, আর দুপাশে নীলচে-সাদা দেওয়ালের মতো বরফমোড়া গাছ। ডানদিকে ঘুরতেই বিখ্যাত জোঙ্গরি মিডোসে পড়লাম। দারুণ সুন্দর একটা উপত্যকা এই জোঙ্গরি।

ট্রেকার্স হাটের ঠিক পাশ দিয়ে একটা সুন্দর জলের ধারা বয়ে চলেছে। সেটা টপকে গেলেই উঁচুনিচু এক উপত্যকা ধীরে ধীরে জোঙ্গরি পাহাড়ের দিকে উঠছে। এই উপত্যকায় দাঁড়ালে মনে হয় চারিদিকে সব পর্বতসমান সেনারা ঘিরে আছে। ২০০৩ এ আমরা এখানেই এসে দম ফুরিয়ে ফেলেছিলাম। ভোর রাতে জোঙ্গরি টপে উঠতেই অবস্থা কাহিল হয়ে গেছিলো। নেমে এসে পাততাড়ি গুটিয়ে ঘরের ছেলে ঘরে ফিরে গেছিলাম। সে এক অসহনীয় অবস্থা হয়েছিল মনে আছে। অভিজ্ঞতা নেই, জোঙ্গরি ঢোকার পরেই তীব্র মাথাযন্ত্রণা, খাবার দাবারও খুব কম ছিল, সাথে ভোর-রাতে উঠে হাঁটা, সব মিলিয়ে ভয় পেয়েই নেমে গেছিলাম। পুরো উসুল করে নিয়েছিলাম ২০০৮ এ।

তখন বিকেল দেয় সন্ধ্যের আল ধরে হানা- দেওরালি টপ

সেবার জোঙ্গরিতে খুব মজার অভিজ্ঞতা হয়েছিল। হাটে তখন দুটো ঘর আর কিচেন। সন্ধ্যের দিকে কিচেনে গেছি, দেখি এক সাহেব আর মেমসাহেব বসে আছে। বয়স্ক দুজনেই। তাদের সাথে আলাপ জমালাম। ওনারা হল্যান্ডের মানুষ। একটু আলাপ জমে উঠতেই ওনারা বললেন রাতে ওনাদের সাথে ডিনার করতে হবে! আমরা তো অবাক! সেদিন ছিল ওনাদের পঞ্চাশতম বিবাহবার্ষিকী, সেটা সেলেব্রেট করতেই ওনারা এই ট্রেক রুটে এসেছেন! ভাবা যায়! ট্রেকার্স হাটের সবার নিমন্ত্রণ, সে এক এলাহী ব্যাপার, কেক কাটা, শ্যাম্পেন, জম্পেশ ডিনার!

তো যা বলছিলাম, অন্ধকার রাস্তায় টুকটুক করে পৌঁছে গেলাম ট্রেকার্স হাটে। চারিদিক সুনসান, কিচেনের দিকটায় গিয়ে ডাকাডাকি করতে কেয়ারটেকার বেরিয়ে এলো। জিজ্ঞাসাবাদ করাতে তিনি বললেন যে এই হাটে আমাদের বন্ধুরা নেই। নেই মানে? আর কোথায় থাকবে? উইইই ওখানে, তিনি হাত তুলে জোঙ্গরি পাহাড়ের খাঁজের দিকটা দেখালেন। ওখানে? ওখানে তো ২০০৮ এও দেখেছি পোর্টারদের একটা ছোট আস্তানা, আর ইয়াক, খচ্চরের থাকার জায়গা। ওখানেই নাকি একটা ছোট হাট হয়েছে। এই হাট ভর্তি, তাই ওনার ধারণা আমার বন্ধুরা ওখানেই গেছে। উউউফফফ, শেষ হয়েও হইলোনা শেষ। আর পারছিনা। জুতো, মোজা, ট্র্যাক সব ভিজে জবজবে, বরফে বৃষ্টিতে নাজেহাল, অতো হেঁটে তুষারপাতে বিপর্যস্ত হয়ে পৌঁছেও পৌঁছাতে পারলামনা। আবার যেতে হবে? কোনোরকমে ওই অন্ধকারের মধ্যে বরফের আলো দেখানো পথে টেনে হিঁচড়ে জল টপকে এগিয়ে চললাম। আস্তে আস্তে আবার চড়াই এ উঠতে শুরু করলাম। অতো ক্লান্ত তাও আশপাশের নরম আলোয় অপূর্ব লাগছে এই জোঙ্গরি। কেউ কোত্থাও নেই, সাদা বরফে ছেয়ে আছে উপত্যকা, দুপাশে পাহাড় উঠে গেছে, আমি চলেছি তার মধ্যে দিয়ে। একটুখানি রাস্তা। পুরোনো ট্রেকার্স হাট থেকে তখন বুঝতে পারিনি, দেখলাম টিমটিমে আলোর চিহ্ন। সাদা বরফ মোড়া একটা ঘর। ঠকঠক! দরজা খুললো, পৌঁছলাম অবশেষে।

খুব গালাগাল করছেন মনে মনে আমায়? ভাবছেন যে কেমন বেয়াক্কেলে লোক? আগেরদিন ওই অবস্থায় ফেলে রেখে চলে গেছিলাম, আজ ফিরে তার কোনো নামগন্ধ ও করছিনা? লিখব লিখব! পৌঁছে তো গেলাম আমি। কিন্তু সেই ফেদাঙ থেকে দেওরালি ওঠার রাস্তায় তুষারপাতের মধ্যে নতুন ছেলেটাকে যে হারিয়ে ফেললাম প্রায় সন্ধ্যার অন্ধকারে, বরফঝড়ে তার কি হলো? আমি একা একাই বা পৌঁছলাম কেন? বলছি বলছি, সব বলছি।

আমি বুকের মধ্যে হাজারো আশংকা নিয়ে আবার ফিরছি ফেলে আসা রাস্তা ধরে। এতো তুষারপাত হচ্ছে যে ভালো করে কিছু দেখাও যাচ্ছেনা। হাঁটছিও খুব আস্তে আস্তে। আমারও সব শক্তি শেষ। কোথাও দেখতে পাচ্ছিনা ওকে। খানিকদূর নেমে একটা ছোট বাঁকের মুখ, একটু যেন কমলো বরফ-পাত। বাঁদিকে নামছে ফেদাঙ এর রাস্তা, বরফমোড়া ছোট ছোট রোডোডেন্ড্রনের মাঝে ডানদিকে যেন ছোট একটা সুঁড়িপথ নেমে গেছে মনে হচ্ছে? ওখান থেকে এই প্রচন্ড তুষারপাতের মধ্যেও যেন একটা আলো দেখা যাচ্ছে? নাকি মনের ভুল? আগের দুবার তো খেয়ালও করিনি এ পথ? আসলে ভালো আবহাওয়ায় হেঁটে গেলে কে আর অতো রাস্তা নজর করে? কিন্তু ওকে তো বলেছিলাম যে টানা উঠতে হবে? ও কেন ওই নিচের দিকে নেমে যাবে?

তাও একবার খোঁজ করতে এগোলাম। এগোনো যাচ্ছেনা, দুদিকে বরফমোড়া গাছে আটকে যাচ্ছি। আলোটা কিন্তু ঘুরছে, একটু যেন বেড়েওছে জোর। একটু এগোতেই দেখি উনি!! আমায় দেখতে পেয়েছে!!! দৌড়ে আমার ঘাড়ে, পড়লাম দুজনেই সটান!!! কেন কি কোথায়!!! কিছু জিজ্ঞেস না করে ঝটপট উঠে পড়ে ওই বরফমোড়া সর্বাঙ্গ নিয়ে ওর হাত শক্ত করে ধরে ওপরে উঠতে শুরু করলাম আবার। ওই মোড়ের মুখটায় এসে ছাড়লাম ওকে। কথা বলা বা শোনা যাচ্ছেনা ঝড়ের আওয়াজে, আর তুষারপাতের প্রাবল্যে। ইশারায় আমার পিছু নিতে বলে আবার উঠতে শুরু করলাম দেওরালি টপের দিকে। কিন্তু আর আমি পারছিনা। ওকে সাথে যেতে বললাম বটে, কিন্তু ও পুরো আমার ওপর এসে পড়েছে। হাঁটতে পারছেনা। আমি প্রায় ঘাড়ে নিয়ে চলেছি, শরীর ছেড়ে দিচ্ছে। যেখান থেকে ব্যাক করেছিলাম সেখানে এসে ওকে নিয়েই বসে পড়লাম। তুষারপাত অনেকটা কমেছে তবুও ভেবে পাচ্ছিনা ওকে নিয়ে এগোবো কি করে?

২০০৮, দেওরালি টপ থেকে জোংরির রাস্তায়

বরফ পড়া কমাতে এখন আলো অনেকটা পরিষ্কার। দেখা যাচ্ছে আশপাশ, ডুবে আছে সব সাদা বরফে। এইসব দেখছি আর সাতপাঁচ ভাবছি। হঠাৎ দেখি ওপর দিক থেকে একটা আলো নেমে আসছে। মানুষ তো বটেই, হেডল্যাম্পের আলো মনে হচ্ছে।  ক্রমশঃ অবয়ব স্পষ্ট হলো, কাটুক, আমাদের গাইড। বাঁচ গিয়া বহত জোর। কিন্তু তখন কারোরই কথা বলার অবস্থা নেই, কাছে এসেই কাটুক একটা ফ্লাস্ক বের করলো, আর তারপর ফ্লাস্ক থেকে কাপে যা ঢাললো তা আর কিছুনা, অমৃত!! গরম চা! দুজনে মিলে হুসহুস করে ওই পুরো ফ্লাস্কের চা গলাধঃকরণ করলাম। কাটুক অদ্ভুত কায়দায় ওকে ধরলো, আমি একা আর ওরা দুজন উঠতে শুরু করলাম। পৌঁছলাম দেওরালি টপে। তিনজনেই বসে পড়লাম বরফঢাকা ঘাসে। ছেলেটি মুখ খুলল। বলল যে হঠাৎ আমায় খুঁজে না পেয়ে খানিকক্ষণ হতভম্ব হয়ে দাঁড়িয়ে থেকে ও ওই সুঁড়িপথটাকেই সঠিক রাস্তা মনে করে খানিকদূর এগিয়ে যায়। ক্রমশঃ জঙ্গল আরো ঘন হচ্ছে দেখে ও আবার ফিরতে শুরু করে। কিন্তু বরফ এতো জোরে পড়ছিলো যে ও কোনদিকে এগোবে বুঝতে না পেরে ওখানেই দাঁড়িয়ে পড়ে আর তারপর তো আমায় দেখতে পায়। কাটুক বললো যে সবাই পৌঁছে যাওয়ার পরও আমরা আসছিনা আর বরফ পড়া বেড়েই চলেছে দেখে ও বাকিদের জন্য বানানো চা ফ্লাস্কে করে নিয়ে রওনা দেয়। তারপর তো ইতিহাস।

বসে বসে যখন এসব বলছি তখন আকাশ মেতেছে আলোর খেলায়। তুষারপাত হয়ে আকাশ পুরো পরিষ্কার। বিকেল তখন সন্ধ্যের আল ধরে হাঁটতে শুরু করেছে। আকাশ রক্তাভ। দেওরালি টপের ঢাল নীলচে সাদা আর প্রেয়ার ফ্ল্যাগগুলো সাদা বরফে নিজেদের মুড়ে নিয়ে আলোর খেলা দেখছে। আস্তে আস্তে বরফের ঢাল গড়িয়ে সন্ধে নেমে এলো। কাটুক আমায় বলল একা একা এগিয়ে যেতে জোংরির দিকে, ও ওকে ধরে নিয়ে আস্তে আস্তে যাচ্ছে।

‘সন্ধ্যে যেখানে রাত্রির সন্ধানে
পথিক হয়েছে কালপুরুষের টানে
সেইখানে হবে দেখা
তোমার সঙ্গে একা। ‘

চলবে …

অন্য পর্বগুলো পড়ুন এখানে

গোচা লা ট্রেকঃ পিনাকেতে লাগে টঙ্কার (পর্ব ১)
গোচা লা ট্রেকঃ আজ জ্যোৎস্না রাতে সবাই গেছে বনে (পর্ব ২)
গোচা লা ট্রেকঃ নেড়া আবার বেলতলায় (পর্ব ৩)
গোচা লা ট্রেকঃ জোঙ্গরির রাত-ভোর (পর্ব ৫)
গোচা লা ট্রেকঃ কোকচুরাঙ ছুঁয়ে থানসিং (পর্ব ৬)
গোচা লা ট্রেকঃ ধূসর রূপের পান্ডিম (পর্ব ৭)
গোচা লা ট্রেকঃ কাঞ্চনজঙ্ঘায় সূর্যোদয় (পর্ব ৮)
গোচা লা ট্রেকঃ ফিরে চলা ঘুম ঘুম রূপকথা ছেড়ে (শেষ পর্ব)

লিখেছেনঃ শুভময় পাল। ঘুরে বেড়াতে ভালোবাসেন। উত্তরবঙ্গের ডুয়ার্স শুভময়ের প্রিয় জায়গা। অজানা, অচেনা জঙ্গলে, পাহাড়ে ঘোরা নেশা শুভময়ের।

Follow us on

Subscribe and stay up to date.

BUY YOUR
HAMMOCK
NOW

বন, প্রকৃতির এবং পরিবেশের স্বার্থে বেড়াতে গিয়ে অহেতুক চিৎকার চেঁচামেচি এবং যেখানে সেখানে ময়লা-আবর্জনা ফেলা থেকে বিরত থাকুন। অপচনশীল যেকোন ধরনের আবর্জনা যেমন পলিব্যাগ, বিভিন্ন রকম প্লাস্টিক প্যাকেট, যে কোন প্লাস্টিক এবং ধাতব দ্রব্য ইত্যাদি নিজেদের সাথে নিয়ে এসে উপযুক্তভাবে ধ্বংস করুন। এই পৃথিবীটা আমাদের অতএব, এ পৃথিবীটা সুস্থ রাখার দায়িত্বও আমাদের।

গোচা লাগোচা লা ট্রেকঃ নেড়া আবার বেলতলায় (পর্ব ৩)
জোঙ্গরিরগোচা লা ট্রেকঃ জোঙ্গরির রাত-ভোর (পর্ব ৫)

About the Author: Living with Forest

Sharing does not make you less important!

গোচা লাগোচা লা ট্রেকঃ নেড়া আবার বেলতলায় (পর্ব ৩)
জোঙ্গরিরগোচা লা ট্রেকঃ জোঙ্গরির রাত-ভোর (পর্ব ৫)

Sharing does not make you less important!

বন, প্রকৃতির এবং পরিবেশের স্বার্থে বেড়াতে গিয়ে অহেতুক চিৎকার চেঁচামেচি এবং যেখানে সেখানে ময়লা-আবর্জনা ফেলা থেকে বিরত থাকুন। অপচনশীল যেকোন ধরনের আবর্জনা যেমন পলিব্যাগ, বিভিন্ন রকম প্লাস্টিক প্যাকেট, যে কোন প্লাস্টিক এবং ধাতব দ্রব্য ইত্যাদি নিজেদের সাথে নিয়ে এসে উপযুক্তভাবে ধ্বংস করুন। এই পৃথিবীটা আমাদের অতএব, এ পৃথিবীটা সুস্থ রাখার দায়িত্বও আমাদের।

গোচা লাগোচা লা ট্রেকঃ নেড়া আবার বেলতলায় (পর্ব ৩)
জোঙ্গরিরগোচা লা ট্রেকঃ জোঙ্গরির রাত-ভোর (পর্ব ৫)

Sharing does not make you less important!

বন, প্রকৃতির এবং পরিবেশের স্বার্থে বেড়াতে গিয়ে অহেতুক চিৎকার চেঁচামেচি এবং যেখানে সেখানে ময়লা-আবর্জনা ফেলা থেকে বিরত থাকুন। অপচনশীল যেকোন ধরনের আবর্জনা যেমন পলিব্যাগ, বিভিন্ন রকম প্লাস্টিক প্যাকেট, যে কোন প্লাস্টিক এবং ধাতব দ্রব্য ইত্যাদি নিজেদের সাথে নিয়ে এসে উপযুক্তভাবে ধ্বংস করুন। এই পৃথিবীটা আমাদের অতএব, এ পৃথিবীটা সুস্থ রাখার দায়িত্বও আমাদের।

|Discussion

Leave A Comment

Related Posts and Articles

If you enjoyed reading this, then please explore our other post and articles below!

Related Posts and Articles

If you enjoyed reading this, then please explore our other post and articles below!

Related Posts and Articles

If you enjoyed reading this, then please explore our other post and articles below!